টিউন আপ ইউটিলিটিস দাম অতিরিক্ত। আমরা অবশ্য কোনো সফটওয়্যারই টাকা দিয়ে কিনি না। :P যাই হোক এই মূহুর্তে নিয়ে আসলাম টিউন আপ ইউটিলিটিস ২০১১ ভার্সন ১০.০.৪০১০.২০ ।
এক্ষুনি ডাউনলোড করে নিন আর নিজের সামনে খুলুন কাস্টমাইজেশনের এর বিশাল সম্ভাবনার দ্বার।
আপনার উইন্ডোজকে কাস্টোমাইজ করে নিন ইচ্ছে মত।
এত এত সুবিধার কথা বলতে বলতে হাঁপিয়ে গিয়েছি। আর না, একবার দেখে নিন, ছাড়তে পারবেন বলে মনে হয় না।
আর এত সব সুবিধা, সবই ফ্রিইইইইই !
ক্লিকান উপরে আর পাসোয়ার্ড দিন 12345
এক্ষুনি ডাউনলোড করে নিন আর নিজের সামনে খুলুন কাস্টমাইজেশনের এর বিশাল সম্ভাবনার দ্বার।
আপনার উইন্ডোজকে কাস্টোমাইজ করে নিন ইচ্ছে মত।
- সিস্টেম রেজিস্ট্রি ক্লিয়ার করে সিস্টেমকে স্পিডি করতে ইচ্ছে করে?
- রেজিস্ট্রিটা একেবারে ডিফ্রাগমেন্টই করে নিন না?
- নাকি চান র্যামটা ডিফ্রাগমেন্ট করতে ?
- টিউন আপ ডিস্ক ডক্টর দিয়ে একবার চিকিৎসা করিয়ে নিন না হার্ডডিস্কের ?
- অদরকারি সফটওয়্যার আনইন্সটল, ফালতু প্রোগ্রাম উইন্ডোজ স্টার্টের সাথে অটো স্টার্ট বন্ধ করা,
- ব্রোকেন শর্টকাট মুছে ফেলা,
- হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগ্মেন্ট করা,
- অদরকারি লার্জ এমাউন্ট ডাটা ডিলিট করা,
- অপ্রয়োজনীয় উইন্ডোজ মেসেঞ্জার ডিলিট করা (এম্নিতেও করা যায়, কিন্তু সব একসাথে দেয়া থাকলে সহজে করা সম্ভব),
- কিছু মজার দরকারি কাস্টমাইজেশন যেমনঃ
১. My computer, My file, documents, recycle bin, network ইত্যাদি ডেক্সটপ থেকে হাইড করা।
২. New sub menu, sendto, font, folder view কাজ করে না।
৩. boot screen, log on screen চেইঞ্জ করা, নতুন ফ্রি ডাউনলোড ও করা যায়।
৪. যে কোন আইকন চেইঞ্জ, সিস্টেম এনিমেশন চেইঞ্জ।
৫. প্রায় সব নেট এপ্লিকেশনের সব সেটিংস কাস্টোমাইজ করা।
৬. টাস্কবার, স্টার্টমেনুর নানান কাস্টোমাইজ করা।
৭. 1-click অটোমেটিক মেইন্টেনেন্স
৮. এছাড়াও শত শত সুবিধা !! শেষ করতে পারবেন না, কথা দিলাম।
এত এত সুবিধার কথা বলতে বলতে হাঁপিয়ে গিয়েছি। আর না, একবার দেখে নিন, ছাড়তে পারবেন বলে মনে হয় না।
আর এত সব সুবিধা, সবই ফ্রিইইইইই !
ক্লিকান উপরে আর পাসোয়ার্ড দিন 12345
0 comments:
Post a Comment
কমেন্ট করুন আর নতুন নতুন পোস্ট দিতে আমাকে উৎসাহিত করুন